ভালোবাসার মানুষটির কাছ থেকে আপনি কি অবহেলার শিকার? জেনে নিন সহজেই
প্রত্যেকরই
প্রাপ্য একটি সুন্দর স্বাভাবিক সম্পর্ক। ভালোবাসার সম্পর্ক অতি মাত্রায়
সংবেদনশীল। সামান্য কিছু কারণেও সম্পর্কে চির ধরতে পারে সহজেই। তার উপর যদি
সঙ্গীর কাছ থেকে অবহেলাসূচক ব্যবহার পাওয়া যায়, তাহলে সম্পর্কে ভাঙনের
সম্ভাবনা বেড়ে যায় অনেকটাই। তবে যে সম্পর্ক থেকে কেবল অবহেলা মেলে, সে
সম্পর্ক হতে দূরে থাকাই শ্রেয়।
কিন্তু
কী করে বুঝবেন যে ভালোবাসার সম্পর্কে আপনি অবহেলিত? ভালোবাসার খাতিরে অনেক
সময়েই অনেক কিছু মেনে নেই আমরা, কিন্তু সেই ক্রমাগত “মেনে নেয়ার” ফলে আপনি
নিজে অবহেলার শিকার হচ্ছেন না তো? তাই আজ রইলো একটি ভিন্নরকম কুইজ। যে
কুইজে অংশ নিয়ে বুঝতে পারবেন আপনার ভালোবাসার সম্পর্কটি থেকে আসলে কি
পাচ্ছেন আপনি। অবহেলা, নাকি সম্মান?
আপনার সঙ্গী কী আপনাকে বোঝে?
ক) পুরোপুরি বোঝে
খ) মাঝে মাঝে বোঝে
গ) কখনই বোঝে না বা বোঝার চেষ্টা করে না
ক) পুরোপুরি বোঝে
খ) মাঝে মাঝে বোঝে
গ) কখনই বোঝে না বা বোঝার চেষ্টা করে না
আপনার সঙ্গী কি অনেক ভালো শ্রোতা?
ক) হ্যাঁ
খ) না
গ) নিজের কথাই বেশি বলে
ক) হ্যাঁ
খ) না
গ) নিজের কথাই বেশি বলে
আপনার সঙ্গী কি আপনাকে আপনার বন্ধুদের নিয়ে সন্দেহ করে?
ক) কখনোই নয়। আমরা আকে অপরকে বিশ্বাস করি।
খ) না।
গ) করতে পারে। সঠিক জানি না।
ক) কখনোই নয়। আমরা আকে অপরকে বিশ্বাস করি।
খ) না।
গ) করতে পারে। সঠিক জানি না।
আপনার মতামতকে কতোটুকু প্রাধান্য দেন আপনার সঙ্গী?
ক) অনেক।
খ) মাঝে মাঝে প্রাধান্য দেন।
গ) সব সময় তার কথা মেনে নিতে হয়।
ক) অনেক।
খ) মাঝে মাঝে প্রাধান্য দেন।
গ) সব সময় তার কথা মেনে নিতে হয়।
আপনার সঙ্গীর মেজাজ কী ঘন ঘন পরিবর্তিত হয়?
ক) যখন যেখানে যেমন হওয়া উচিত।
খ) মাঝে মাঝে।
গ) প্রতিদিনই তার পরিবর্তনশীল মেজাজের সম্মুখীন হতে হয়।
ক) যখন যেখানে যেমন হওয়া উচিত।
খ) মাঝে মাঝে।
গ) প্রতিদিনই তার পরিবর্তনশীল মেজাজের সম্মুখীন হতে হয়।
আপনার সঙ্গী তার অথবা আপানার বন্ধুদের সামনে আপনাকে হেয় করে কথা বলেন?
ক) কখনোই না।
খ) মেজাজ খারাপ হলে বলে ফেলেন।
গ) প্রায়ই বিব্রতকর পরিস্থিতিতে পরি।
ক) কখনোই না।
খ) মেজাজ খারাপ হলে বলে ফেলেন।
গ) প্রায়ই বিব্রতকর পরিস্থিতিতে পরি।
আপনার সঙ্গী কী আপনাকে তার কোন কাজের বাধা হিসেবে মনে করেন এবং এই নিয়ে আপনাকে কথা শোনান?
ক) এমনটি কখনো হয় নি।
খ) মন খারাপ হলে মাঝে মাঝে বলেন।
গ) প্রতিবারই বলেন, তোমার জন্য আজক আমার এই অবস্থা, তুমি আমার জীবনে না এলেই ভালো হতো।
ক) এমনটি কখনো হয় নি।
খ) মন খারাপ হলে মাঝে মাঝে বলেন।
গ) প্রতিবারই বলেন, তোমার জন্য আজক আমার এই অবস্থা, তুমি আমার জীবনে না এলেই ভালো হতো।
আপনার সঙ্গী কি রেগে গিয়ে জিনিষপত্র ছোঁড়াছুঁড়ি করেন?
ক) কখনই নয়। রেগে গেলেও সে তার সীমা ভুলে যান না।
খ) মাত্রাতিরিক্ত রাগ উঠলে করে।
গ) তার কথা না শুনলে, না মানলে অল্পতেই রেগে গিয়ে জিনিষপত্র ছোঁড়াছুঁড়ি করেন।
ক) কখনই নয়। রেগে গেলেও সে তার সীমা ভুলে যান না।
খ) মাত্রাতিরিক্ত রাগ উঠলে করে।
গ) তার কথা না শুনলে, না মানলে অল্পতেই রেগে গিয়ে জিনিষপত্র ছোঁড়াছুঁড়ি করেন।
ফলাফল:
বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ক হলেঃ
আপনি অনেক ভাগ্যবান/ভাগ্যবতী। আপনাদের সম্পর্ক চমৎকার পর্যায়ে আছে। আপনারা একে অপরকে বোঝেন ও সম্পর্কের মূল্য বোঝেন। একে অপরের প্রতি আরও বেশি যত্নশীল হবেন, এতে করে ভবিষ্যতেও কোনো ঝামেলার সম্মুখীন হতে হবে না।
আপনি অনেক ভাগ্যবান/ভাগ্যবতী। আপনাদের সম্পর্ক চমৎকার পর্যায়ে আছে। আপনারা একে অপরকে বোঝেন ও সম্পর্কের মূল্য বোঝেন। একে অপরের প্রতি আরও বেশি যত্নশীল হবেন, এতে করে ভবিষ্যতেও কোনো ঝামেলার সম্মুখীন হতে হবে না।
বেশিরভাগ ক্ষেত্রে খ হলেঃ
আপনার উপর আপনার সঙ্গীর পুরোপুরি আস্থা নেই। আপনাকে খুব বেশি বোঝেন না আপনার সঙ্গী। সম্পর্কটি নিয়ে সে নিজেই বিভ্রান্ত। ঘাবড়ে যাবার কিছু নেই। কোন সম্পর্কই পুরোপুরি ভাবে নিখুঁত নয়। একে অপরকে সময় দিন, বুঝতে শিখুন।
আপনার উপর আপনার সঙ্গীর পুরোপুরি আস্থা নেই। আপনাকে খুব বেশি বোঝেন না আপনার সঙ্গী। সম্পর্কটি নিয়ে সে নিজেই বিভ্রান্ত। ঘাবড়ে যাবার কিছু নেই। কোন সম্পর্কই পুরোপুরি ভাবে নিখুঁত নয়। একে অপরকে সময় দিন, বুঝতে শিখুন।
বেশিরভাগ ক্ষেত্রে গ হলেঃ
আপনাদের সম্পর্ক খুবই নাজুক পর্যায়ে আছে। আপনার সঙ্গী নিজের মত চলেন এবং আপনাকে আপনার প্রাপ্য সম্মান দেন না। আপনি চেষ্টা করে দেখতে পারেন। কথা বলে সমস্যা দূর করার চেষ্টা করে দেখুন। কাজ না হলে এই সম্পর্ক থেকে দূরে থাকাই শ্রেয়।
আপনাদের সম্পর্ক খুবই নাজুক পর্যায়ে আছে। আপনার সঙ্গী নিজের মত চলেন এবং আপনাকে আপনার প্রাপ্য সম্মান দেন না। আপনি চেষ্টা করে দেখতে পারেন। কথা বলে সমস্যা দূর করার চেষ্টা করে দেখুন। কাজ না হলে এই সম্পর্ক থেকে দূরে থাকাই শ্রেয়।
তথ্যসূত্র: প্রিয় ডট কম
Comments
Post a Comment